এটি অনেক উপাদানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি যা লোড শেডিং এর সময়কেও বদলে দিতে পারে যা খুবই উপকারি।
সৌর শক্তি
দৈনিক গড়ে ১০ ঘণ্টা পাওয়ার বিচ্ছিন্ন[২]নেপালে একটি সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে এবং নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ [৩] পাওয়ার বিচ্ছিন্নের একটি সময়সূচী প্রকাশ করেছে। গতানুগতিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থার তুলনায় নেপালে সৌর শক্তিকে অধিক নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে দেখা যেতে পারে। ব্যক্তিমালিকানাধীন ভাবে সোলার প্যানেল প্রতিস্থাপন নেপালে বেশিই দেখা যায়। ইউএস এমব্যাসি সোলার প্যানেলগুলো প্রতিস্থাপন করেছে।[৪][৫]
অঞ্চলসমূহ যেমন- মাদি, চিতবন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ কোন বিদ্যুৎ সরবরাহ করে না[৬]চিতবন জাতীয় উদ্যানের কারণে, ওখানকার মানুষজন সৌর শক্তির উপর নির্ভর করছে[৭] বহু বছর ধরে।
বৈদ্যুতিক যানবাহন
বিদ্যুৎ দিয়ে চালিত[৮] তিন চাকার সরকারি যানবাহন ববহার করা হচ্ছে কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2) নির্গমনের মাত্রা কমানোর জন্য।[৯]
↑"The age of enlightenment"। Nepalitimes। ২৬ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
↑"Load Shedding Schedule (Nepali)"(পিডিএফ)। Nepal Electric Authority। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
↑"Loadshedding Schedule"। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।