জ্যাক ওরেল

জ্যাক ওরেল
আনুমানিক ১৮৮৮ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে জ্যাক ওরেল
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
জন ওরেল
জন্ম(১৮৬১-০৬-২১)২১ জুন ১৮৬১
মেরিবোরা, ভিক্টোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া
মৃত্যু১৭ নভেম্বর ১৯৩৭(1937-11-17) (বয়স ৭৬)
ফেয়ারফিল্ড, ভিক্টোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম পেস
ভূমিকাব্যাটসম্যান, কোচ
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪০)
১ জানুয়ারি ১৮৮৫ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট১৪ আগস্ট ১৮৯৯ বনাম ইংল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ১১ ১৪২
রানের সংখ্যা ৪৭৮ ৪৬৬০
ব্যাটিং গড় ২৫.১৫ ২০.৯৯
১০০/৫০ ০/৫ ৭/১৬
সর্বোচ্চ রান ৭৬ ১২৮
বল করেছে ২৫৫ ৬৮৭৭
উইকেট ১০৫
বোলিং গড় ১২৭.০০ ২৩.১০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ১/৯৭ ৫/২০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১৩/০ ১০১/০
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০

অস্ট্রেলীয় রুলস ফুটবল তথ্য
ব্যক্তিগত তথ্যাবলী
মূল দল সাউথ বলারাত
খেলোয়াড়ী জীবন
বছর ক্লাব খেলা (গোল)
১৮৮৩-১৮৮৪ সাউথ বলারাত ৫ (২)
১৮৮৪-১৮৮৭; ১৮৮৯-১৮৯৩ ফিটজরয় ৯০ (১৩২)
মোট ৯৫ (১৩৪)
কোচিংয়ে অংশগ্রহণ
বছর ক্লাব খেলা (জ-প-ড্র)
১৯০২-১৯০৩ কার্লটন ১৪৪ (১০০-৪৩-১)
১৯১১-১৯২০ এসেনডন ১৩৫ (৬৫-৬৭-৩)
মোট ২৭৯ (১৬৫-১১০-৪)
কোচিং পরিসংখ্যান ১৯২০ অনুযায়ী সঠিক।
খেলোয়াড়ী জীবনের উল্লেখযোগ্য দিক

ভিএফএ

ভিএফএল

উৎস: অস্ট্রেলিয়ানফুটবল.কম

জন জ্যাক ওর‍েল (ইংরেজি: Jack Worrall; জন্ম: ২০ জুন, ১৮৬১ - মৃত্যু: ১৭ নভেম্বর, ১৯৩৭) ভিক্টোরিয়ার মেরিবোরা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও অস্ট্রেলীয় রুলস ফুটবলার ছিলেন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৮৮৫ থেকে ১৮৯৯ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়া দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম পেস বোলিং করতেন জন ওরেল নামে পরিচিত জ্যাক ওরেল। ছোটোখাটো গড়ন ও প্রশস্ত কাঁধের অধিকারী জ্যাক ওরেল ঊনবিংশ শতকে অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সেরা সর্বক্রীড়াবিদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। কয়েক দশক অস্ট্রেলীয় ফুটবল ও ক্রিকেটের বড়দের আসরে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখেন। খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর গ্রহণের পর উভয় খেলাতেই কোচের দায়িত্বে ছিলেন।[] তাকে ‘অস্ট্রেলীয় ফুটবল প্রশিক্ষকের জনক’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ক্রীড়া সাংবাদিকতায় কর্মজীবন অতিবাহিত করেন ও ১৯৩৭ সালে মৃত্যু পূর্ব-পর্যন্ত সংবাদ কক্ষের অত্যন্ত সম্মানীয় সদস্যের মর্যাদা লাভ করেন। আজীবন অনেকবার ক্রীড়া বিতর্কের সাথে যুক্ত হয়ে পড়েন।

শৈশবকাল

চাইনাম্যান্স ফ্লাটের ভিক্টোরিয়ান গোল্ডফিল্ডস এলাকায় জন্মগ্রহণকারী জ্যাক ওরেল আইরিশ বংশোদ্ভূত পিতা-মাতা যোসেফ ও অ্যানের সপ্তম সন্তান ছিলেন। মেরিবোরায় রাজ্য বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তবে, বিশের কোটা অতিক্রান্ত হবার অল্প কয়েকদিন পরই বলারাতে চলে যান। সফররত ইংরেজ দলের বিপক্ষে খেলাকালীন তিনি সকলের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে উপনীত হন। এরফলে, ১৮৮৩ সালে ভিক্টোরিয়ার পক্ষে খেলার জন্যে মনোনীত হন। সাউথ বলারাত ফুটবল ক্লাবে যোগদান করে স্বীয় প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। মেলবোর্নে চলে যান ও ১৮৮৪ সালে ফিটজরয় ক্লাবে যোগ দেন। ঐ সময়ে ফিটজরয় সবেমাত্র নামী প্রতিযোগিতায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। ফিটজরয়ের উত্থানে ও শক্তিশালী দল হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভে ওরেল প্রধান নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করেন। গ্রীষ্মে ফিটজরয় ক্রিকেট ক্লাবে খেলতেন।

২৭ সেপ্টেম্বর, ১৮৮৪ তারিখ শনিবারে আলবার্ট পার্কে একটি ক্রিকেট খেলায় অংশ নিয়েছিলেন জ্যাক ওরেল। ফিটজরয় ফুটবল ক্লাবে একজন খেলোয়াড়ের অনুপস্থিত থাকায় ১৮৮৪ সালে সাউথ মেলবোর্নের বিপক্ষে ফিটজরয়ের শেষ খেলায় তাকে খেলানো হয়। তিনি পুরো সময় খেলেন।[] এভাবেই ওরেল উভয় ক্রীড়াতে নাটকীয়ভাবে দক্ষতা অর্জন করেন।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

১৮৮৩-৮৪ মৌসুম থেকে ১৯০১-০২ মৌসুম পর্যন্ত জ্যাক ওরেলের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ক্রিকেট খেলার তুলনায় ফুটবলে অধিক মনোনিবেশ ঘটিয়েছেন। নিয়মিতভাবে ভিক্টোরিয়া দলের পক্ষে খেলতেন। স্বল্পকয়েকজন খেলোয়াড়ের অন্যতম হিসেবে ভিক্টোরিয়ার পক্ষে উভয় ক্রীড়ায় অংশগ্রহণ করতে পেরেছিলেন।

১৮৮৪-৮৫ মৌসুমে তিনি মাঝারিসারিতে ব্যাটিং করতেন ও মিডিয়াম পেস বোলিংয়ে দক্ষ ছিলেন। তবে, টেস্ট দলে তিনি নিয়মিতভাবে খেলার সুযোগ পাননি। এছাড়াও, ভিক্টোরিয়া দলে নিয়মিতভাবে তাকে খেলানো হয়নি। ইংল্যান্ড সফর শেষে মেলবোর্নে ফিরে আসার পর ১৮৯০ সালে দি আর্গাস কর্তৃক বর্ষসেরা খেলোয়াড় হিসেবে নামাঙ্কিত হন।[] এ পর্যায়ে তিনি ফিটজরয়ের প্রধান খেলোয়াড় ছিলেন। তবে, আঘাতের কারণে ১৮৯২ সালে তেমন ভালো খেলতে পারেন ও ফুটবল খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়ার দিকে মনোনিবেশ ঘটান।

১৮৯৬ সালে কার্লটন ক্রিকেট ক্লাবে চলে যান। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রেকর্ডসংখ্যক অপরাজিত ৪১৭ রান তুলেন ও ব্লুধারী হন। আক্রমণধর্মী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলার জন্যে পরিচিতি পান। প্রায়শই ব্যাটিং উদ্বোধনে নামতেন কিন্তু, খুব কম সময়ই বোলিংয়ে অগ্রসর হতেন। মাঠে উজ্জ্বীবনী শক্তি প্রদান ও নেতৃত্বের গুণাবলী থাকায় ষোলবার ভিক্টোরিয়া দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। রাজ্য দলের পক্ষে বড় ধরনের ইনিংস খেলে প্রভূতঃ সুনাম কুড়ান।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে এগারোটি টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন জ্যাক ওরেল। ১ জানুয়ারি, ১৮৮৫ তারিখে মেলবোর্নে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৪ আগস্ট, ১৮৯৯ তারিখে ওভালে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

শীতকালে অস্ট্রেলিয়া দলে ইংল্যান্ড গমনার্থে তিনি মনোনীত হন। ১৮৮৪-৮৫ মৌসুমে অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্টে অংশ নেন। খেলায় একজন খেলোয়াড়ের আর্থিক মতানৈক্যতায় শূন্য স্থান পূরণে তাকে শেষ মুহূর্তে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দলের অধিকাংশ খেলোয়াড়ের পাশাপাশি তিনিও ভেজা ইংরেজ গ্রীষ্মে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেননি ও তার দক্ষতা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়।

ঘরোয়া ক্রিকেটে প্রতিভাকে মূল্যায়িত করে ১৮৯৯ সালে ইংল্যান্ড গমনের জন্যে অস্ট্রেলিয়া দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ পর্যায়ে তার বয়স ছিল ৩৮ বছর। ব্যাটিং কিংবদন্তি ভিক্টর ট্রাম্পারের সাথে পাঁচ-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজের সবকটি টেস্টেই শীর্ষসারিতে ব্যাট করতেন। হেডিংলি টেস্টে ৭৬ রানের সেরা ইনিংস খেলেন। পোতানো উইকেটে তার এ সংগৃহীত রান অস্ট্রেলিয়াকে জয়লাভে সহায়তা করে। তবে, বয়সের ভারে ন্যূহ হয়ে পড়া জ্যাক ওরেলের এটিই সর্বশেষ টেস্ট সিরিজ ছিল। তাসত্ত্বেও, ৪০ বছর বয়সে ১৯০২ সাল পর্যন্ত ভিক্টোরিয়ার পক্ষে খেলা চালিয়ে যান। ১৪০টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশ নিয়ে ২০.৯৯ গড়ে ৪৬৬০ রান ও ২৩.১০ গড়ে ১০৫ উইকেট লাভ করেন। ১০১টি ক্যাচ তালুবন্দী করেন ও সাতটি শতরান করেছিলেন তিনি।

কোচিং

১৯০২ সালে কার্লটন ক্রিকেট ক্লাবের সম্পাদক থাকা অবস্থায় ফুটবল ক্লাবেও একই দায়িত্বে ছিলেন। বেশ কয়েকবছর তাকে ক্লাবের ব্যবস্থাপক বা সম্পাদক হিসেবে উল্লেখ করা হতো। দলটি খুব দ্রুত খেলায় উত্তরণ ঘটায়। ১৯০৩, ১৯০৪ ও ১৯০৫ সালে চূড়ান্ত খেলায় অংশ নেয়। তবে, শিরোপার সন্ধান পায়নি। ঐ সময়ে ওরেলের পুরনো ক্লাব ফিটজরয় প্রতিযোগিতার শিরোপা লাভ করে। পরবর্তী দুই বছর কার্লটন দল চূড়ান্ত খেলায় অংশ নিতে পারেনি। তাসত্ত্বেও, ক্রমাগত তিনি খেলোয়াড়দেরকে সফলতার কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছানোর প্রয়াস চালান। অবশেষে, এক পর্যায়ে তারা সফল হয়। ১৯০৬ সালে একদল তরুণদেরকে নিয়ে গড়া দলটি চীরপ্রতিদ্বন্দ্বী ফিটজরয়কে রেকর্ডসংখ্যক গোলের ব্যবধানে পরাজতি করে ও শিরোপা ছিনিয়ে নেয়।

ক্রিকেটের পাশাপাশি অস্ট্রেলীয় রুলস ফুটবলার ছিলেন। ফিটজরয় ফুটবল ক্লাবের পক্ষে ভিএফএ প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। উভয় ক্রীড়াতেই প্রথিতযশা কোচের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন ও সাংবাদিক ছিলেন।

১৯০৫ সালে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল কাউন্সিল গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ওরেলকে ভিক্টোরিয়ার অন্যতম প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। ১৯০৯ সালে ভিক্টোরিয়ান ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (ভিসিএ) জ্যাক ওরেলকে রাজ্যের কোল্টস দলের কোচ হিসেবে মনোনীত করে।

ব্যক্তিগত জীবন

ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর সিডনিতে সাংবাদিকতা জীবনের শুরুতে রেফারিতে কাজ করেন। এরপর দি অস্ট্রালেশিয়ানে যোগ দেন ও উভয় ক্রীড়া নিয়ে লেখতে শুরু করেন। ১৯৩০-এর দশকে সংবাদপত্রের জগতে তিনি জ্যেষ্ঠ ব্যক্তির ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। ১৯৩২-৩৩ মৌসুমে ইংরেজদের অস্ট্রেলিয়া সফরে বডিলাইন কৌশল গ্রহণের বিপক্ষে অনেকবার সোচ্চার ছিলেন।

ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ছিলেন। ১৮৯৩ সালে ফিটজরয়ের অ্যাগ্নেস ম্যাককুলাম নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। ১৯৩৭-৩৮ মৌসুমের শুরুতে মেলবোর্নের কাছাকাছি ভিক্টোরিয়ার ফেয়ারফিল্ড এলাকায় তার দেহাবসান ঘটে। ১৭ নভেম্বর, ১৯৩৭ তারিখে ৭৬ বছর বয়সে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে স্ত্রী ও ডরিস লিলিয়ান নাম্নী এক কন্যাকে রেখে চলে যান। এমসিজিতে তার সম্মানার্থে শেফিল্ড শিল্ডের খেলা আয়োজনকালে মৌসুমের অর্ধেক সময় অর্ধ-নমিত রাখা হয়। ভিক্টোরিয়ার হাইডেলবার্গে তার শবানুষ্ঠানে সাবেক ফুটবলার, ক্রিকেটার, সাংবাদিক ও প্রশাসকদের অংশগ্রহণ ছিল।

১৯৯৬ সালে অস্ট্রেলীয় রুলস ফুটবলে জ্যাক ওরেলের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ খেলোয়াড় হিসেবে অস্ট্রেলীয় ফুটবল হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

বিতর্ক

১৮৯২ সালে ফিটজরয় ক্রিকেট ক্লাবের সাথে আর্থিক মতানৈক্য ঘটে। এরফলে, তিনি ফিটজরয় ত্যাগ করে কার্লটনে চলে যান। ১৯০২ সালে ইংল্যান্ডে অস্ট্রেলিয়ার দুইজন বোলারের বোলিংভঙ্গীমা প্রদর্শনের বিষয়ে প্রতিবেদন লেখেন। এর প্রতিক্রিয়াস্বরূপ ঐ মৌসুমের বাদ-বাকী সময় ভিসিএ কর্তৃপক্ষ ভিক্টোরিয়ার পক্ষে খেলায় অংশগ্রহণ করা থেকে তাকে বিরত রাখে। ১৯০৪ সালে মৌসুম-পূর্ব সময়ে কার্লটন ফুটবল ক্লাবের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কার্লটনের কোচ হিসেবে তাকে বরখাস্ত করা হয়। তদন্তের পর তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হন ও পুণর্বহাল হন। ১৯০৯ সালে কার্লটনের একজন খেলোয়াড় প্রশিক্ষণের অতিরিক্ত শর্তাবলীর বিপক্ষে অবস্থান নেয় ও কার্লটনের কোচ হিসেবে তার পদত্যাগ চান।

তথ্যসূত্র

  1. Ritchie, John (১৯৯০)। "Worrall, John (1861–1937)"অস্ট্রেলিয়ান ডিকশনারি অফ বায়োগ্রাফি (ইংরেজি ভাষায়)। ক্যানবেরা: অস্ট্রেলীয় জাতীয় বিশ্ববিদালয়। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০০৮ 
  2. Fitzroy Football Club: Silver Jubilee, Fitzroy City Press, (Friday, 18 September 1908), p.3; Sporting Intelligence: Football: South Melbourne v. Fitzroy, The Argus, (Monday, 29 September 1884), p.7.
  3. The Argus, 29 September 1890

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

আরও পড়ুন

  • John Devaney (২০০৬)। "Biographies (Wi-X-Y-Z) – Jack Worrall"। Full Points Publications। ১৪ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ 
  • "Jack Worrall"। Cricinfo। ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০০৫ 
  • Paul Daffey (২০০১)। "Top 10 sacked"। ১৭ জুন ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০০৫ 
  • "Hall of Fame Players"Official Website of the Australian Football League। Australian Football League/Telstra। ২০০৬। ২৪ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ 

Strategi Solo vs Squad di Free Fire: Cara Menang Mudah!