* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ৭ মার্চ ২০২০ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২ মার্চ ২০২০ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।
তিনি পর্তুগালের ভিসিউ শহরে জন্মগ্রহণ কেেন, পর্তুগালের জনপ্রিয় ফুটবল ক্লাব এফসি পোর্তো-এর কিশোর বিভাগে যোগদান করার পূর্বে, জোয়াও ফেলিক্স ওস এস পেস্টিনহাসে খেলোয়াড়ী উন্নয়ন করেন, যেখানে তিনি সাত বছর অতিবাহিত করেন। তাকে তার চিকন শারীরিক গঠনের কারণে তারা ছেড়ে দেয় এবং তিনি পর্তুগালে রাজধানী লিসবন-এ অবস্থিত জনপ্রিয় পর্তুগিজ ফুটবল ক্লাব এসএল বেনফিকা-এ চলে আসেন।[২]
২০১৬ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর মাসে, মাত্র ১৬ বছর বয়সে জোয়াও ফেলিক্স পর্তুগালের দ্বিতীয় সারির পেশাদার লিগ লিগা প্রো-এ বেনফিকা বি এর হয়ে প্রথম পেশাদার খেলায় অভিষিক্ত হন, খেলাটিতে তিনি তার দলে সতীর্থ "উরেলিও বেটা" এর বদলে ৮৩তম মিনিটে পর্তুগিজ ফুটবল ক্লাব ফ্রিয়ামুন্ডে-এর বিপক্ষে মাঠে নামেন, যেখানে তার দল গোলশূন্য ড্র নিয়ে ম্যাচটি শেষ করে। অভিষিক্ত হওয়ার ফলে, বেনফিকা বি এর হয়ে অভিষেক হওয়ার সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসাবে বোনে যান।[৩]২০১৬-১৭ সালের পুরো মৌসুম মিলিয়ে তিনি ১৩টি ম্যাচ খেলে সর্বমোট ৩টি গোল করেন, প্রথমটি ২০১৭ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি মানে তার নিজ শহরের দল একাডেমিকো দ্য ভিইসিউ-এর বিপক্ষে হওয়া ম্যাচে ২-১ ব্যাবধানে হারার মধ্যদিয়ে।[৪] পরবর্তীতে, ২০১৮ সালের ৩০শে জানুয়ারী মাসে, ঘরের মাঠের খেলায় ফামালিসাও-এর বিপক্ষে ৫-০ গোলে জয় পাওয়া ম্যাচটিতে তিনি হ্যাট-ট্রিক করেন।[৫]
২০১৮–১৯ মৌসুমে, জোয়াও ফেলিক্স বেনফিকার প্রথম সারির দলে খেলার সুযোগ পান, ২০১৮ সালের ৮ই আগস্ট মাসে তিনি পর্তুগালে প্রথম সারির পেশাদার লিগ প্রিমেরিরা লিগা-এ আরেকদল বোয়াভিস্টা-এর বিপক্ষে অভিষিক্ত হন, খেলাটিতে তার দল ২-০ গোল ব্যবধানে জয় পায়। এর এক সপ্তাহ পর, তিনি তার প্রথম প্রিমেরিরা লিগা গোল করেন, এতে তিনি ঐতিহাসিক লিসবন ডার্বিতে গোল করা সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হয়ে যান। পর্তুগালের সর্ববৃহৎ শহর লিসবন-এ অবস্থিত ইস্টাডিও দ্য লুজ স্টেডিয়ামে হওয়া ম্যাচটিতে তার করা একমাত্র গোলেই তার ক্লাব লিজবনের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে।[৬]
তথ্যসূত্র
↑"João Félix"। Atlético Madrid। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০২০।
↑Azevedo, Pedro Miguel (২৬ এপ্রিল ২০১৭)। "João Félix, o magricela que escapou ao FC Porto e brilha no Benfica" [João Félix, the scrawny kid who slipped from FC Porto and shines for Benfica]। O Jogo (Portuguese ভাষায়)। ১২ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
↑"Benfica B perde com o Académico em Viseu" [Benfica B lose to Académico in Viseu] (Portuguese ভাষায়)। Maisfutebol। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)