গ্লিজে ৫৮১ সি

গ্লিজে ৫৮১ সি
বহির্গ্রহ বহির্গ্রহসমূহের তালিকা|

মাতৃ তারা
তারা গ্লিজে ৫৮১
তারামণ্ডল তুলা রাশি
বিষুবাংশ (&আলফা;)  ১৫ ১৯মি ২৬সে
বিষুবলম্ব (&ডেল্টা;) −০৭° ৪৩′ ২০″
বর্ণালীর ধরণ M2.5V
কক্ষপথের রাশি
অর্ধ-মুখ্য অক্ষ(a) ০.০৭৩ AU
উৎকেন্দ্রিকতা (e) ০.১৬±০.০৭
কক্ষীয় পর্যায়কাল(P) ১২.৯৩ d
ভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহ
ভর(m)> ৫ M🜨
ব্যাসার্ধ(r)~১.৫ আর🜨
তাপমাত্রা (T) ~২৯০
আবিষ্কারের তথ্য
আবিষ্কারের তারিখ এপ্রিল ২৪, ২০০৭
আবিষ্কারক(সমূহ) স্তেফান উদ্রি ও তার দল
আবিষ্কারের পদ্ধতি অরীয় গতি
আবিষ্কারের অবস্থা প্রকাশিত

গ্লিজে ৫৮১ সি (/ˈɡlzə/ বা ইংরেজি: Gliese 581 c) সম্প্রতি আবিষ্কৃত একটি বহিঃসৌরজাগতিক গ্রহ যা গ্লিজে ৫৮১ নামক একটি লাল বামন তারাকে প্রদক্ষিণ করছে।[] তারাটিকে কেন্দ্র করে যে বাসযোগ্য অঞ্চল রয়েছে তার মধ্যেই গ্রহটি অবস্থিত বলে বিজ্ঞানীরা মত প্রকাশ করেছেন। উপরন্তু এর পৃষ্ঠতলে যে তাপমাত্রা রয়েছে তা জল থাকার উপযোগী। গ্রহটি পৃথিবী থেকে অপেক্ষাকৃত নিকটে অবস্থিত। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ২০.৫ আলোক বর্ষ (১৯০ ট্রিলিয়ন কিলোমিটার)। এই তারাটি তুলা রাশিতে অবস্থিত। গ্লিজে তারা তালিকা অনুসারে এই গ্রহের মাতৃ তারাটির নামকরণ করা হয়েছে।

আবিষ্কার

এই নতুন বহিঃসৌর জাগতিক গ্রহটি আবিষ্কারের ঘোষণা দেয়া হয় ২০০৭ সালের ২৭ এপ্রিল তারিখে।[] ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডে অবস্থিত জেনেভা মানমন্দিরের বিজ্ঞানী স্তেফান উদ্রি ও তার গবেষক দল। গ্রহটি শনাক্ত করার জন্য এই পর্যবেক্ষক দল হাই একিউরেসি রেডিয়াল ভেলোসিটি প্ল্যানেট সার্চার (হার্পস-HARPS) পদ্ধতির জন্য সহায়ক যন্ত্রপাতি বৈবহার করেন। এই সহায়ক যন্ত্রগুলো সন্নিবেশিত করা হয়েছিল চিলির লা সিলিতে অবস্থিত ইউরোপিয়ান সাউদার্ন মানমন্দিরে। পর্যবেক্ষণকারী দূরবীনটি ছিল ইএসও ৩.৬ এম দূরবীন। গ্রহটি শনাক্ত করার জন্য পর্যবেক্ষক দল অরীয় গতি পদ্ধতি প্রয়োগ করে। গ্রহটি যখন গ্লিজে ৫৮১ তারার সামনে দিয়ে যাবে তখন এটি নিয়ে বিস্তৃত গবেষণা করবেন বলে পর্যবেক্ষক দল জানিয়েছেন। এজন্য তারা কানাডায় নির্মিত একটি দূরবীন ব্যবহার করার চেষ্টা করছেন। এর নাম মাইক্রোভেরিয়েবলিটি অ্যান্ড ওসিলেশন্‌স অফ স্টার্‌স দূরবীন (Microvariability and Oscillations of STars telescope - MOST)

বৈশিষ্ট্য

ভৌত

কক্ষপথীয়

জলবায়ু

মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মতে, গ্রহটির সম্ভাব্য তাপমাত্রা হতে পারে শূন্য থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর মধ্যে। এ তাপমাত্রায় গ্রহটিতে তরল জলের উৎস যেমন লেক, নদী বা সমুদ্র থাকা খুব স্বাভাবিক।

তথ্যসূত্র

  1. Than, Ker (২০০৭-০৪-২৪)। "Major Discovery: New Planet Could Harbor Water and Life"। space.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-২৯ 
  2. Udry; ও অন্যান্য (২০০৭)। "The HARPS search for southern extra-solar planets, XI. Super-Earths (5 and 8 M) in a 3-planet system"। Astronomy and Astrophysics469 (3): L43–L47। arXiv:0704.3841অবাধে প্রবেশযোগ্যডিওআই:10.1051/0004-6361:20077612বিবকোড:2007A&A...469L..43U 

বহিঃসংযোগ

Strategi Solo vs Squad di Free Fire: Cara Menang Mudah!