এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি সম্প্রসারণ করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করুন। অন্যথায়, এটি অপসারণের জন্য বিবেচিত হতে পারে।
ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহাম হল হজরত আব্দুল ক্বাদির জিলানী (রহ.) এর ওফাত দিবস। বলা হয়ে থাকে, হিজরি ৫৬১ সনের ১১ রবিউস সানি উনার ওফাত দিবস।[১]
হযরত আবদুল কাদির জিলানীকে দক্ষিণ এশিয়ায় সুফিবাদের প্রতিষ্ঠাতা [২] বলা হয়। তিনি গাউসে আজম দস্তগীর হিসেবে পরিচিত[৩] গেয়ারভী শরীফ প্রতিবছর রবিউস সানির এগারো তারিখ বা মাসিকভাবে ইসলামী ক্যালেন্ডারের প্রতি মাসের এগারো তারিখ উদ্যাপন করা হয়। [৪][৫]
মূলধারার সুন্নি ইসলামের অনুগামীরা, সুফির মতো বিভিন্ন অন্যান্য ইসলামী শ্রেণী। পশ্চিমবঙ্গে সরকারি ছুটি এবং বাংলাদেশে ঐচ্ছিক ছুটি
ধরন
ইসলামী
পালন
হামদ, তাসবিহ, ক্বিরাত, জনসভা, না'ত (ধর্মীয় কবিতা), পরিবার ও অন্যান্য সামাজিক জমায়েত, রাস্তাঘাট এবং বাড়ির সাজসজ্জা
তারিখ
১১ রবিউস সানি
সংঘটন
মাসিক এবং বার্ষিক
ব্যুৎপত্তি
‘ইয়াজদাহম’ ফার্সি শব্দ, যার অর্থ এগারো। ফাতিহা-ই-ইয়াজদাহম বলতে এগারো-এর ফাতিহা শরিফকে বোঝায়। এই ফাতিহা-ই-ইয়াজদাহম শরিফ আবদুল কাদের জিলানী এর স্মরণে পালিত হয়।[৮]
ইরাক
বাগদাদে গেয়ারভী শরীফের বার্ষিক উদ্যাপন হয়, যেখানে আফগানিস্তান, ভারত এবং বিভিন্ন আরব দেশসমূহের জনগণের সাথে প্রায় ৫০,০০০-১৩,০০০ পাকিস্তানি নাগরিক আকৃষ্ট হয়।[৯][১০][১১]