গারো ব্যাপ্টিস্ট কনভেনশন হলো ভারত ও বাংলাদেশের একটি ব্যাপ্টিস্ট খ্রিস্টান সম্প্রদায়। গারো নামের জাতিগোষ্ঠীর নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়েছে। এই গীর্জার বেশিরভাগ সদস্যই মেঘালয়ে রয়েছেন। গারো ব্যাপ্টিস্ট কনভেনশনটিতে ২০১৩ সালের তথ্যমতে ২,৪০৭ টি গীর্জা এবং ২,৬৪,৩৮০ জন সদস্য ছিল।[১] বাংলাদেশে জিবিসির (গারো ব্যাপ্টিস্ট কনভেনশন) কেন্দ্রীয় কার্যালয়টি নেত্রকোণা জেলা শহরতলির অধীনে বিরিসিরিতে অবস্থিত, এটি ১৮৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
সদস্যপদ
মেঘালয়ের ব্যাপ্টিস্ট গীর্জার এই সম্মেলনে ২০১৩ সালে ২৪০৭ টিরও বেশি গীর্জা এবং ২,৬৪,৩৮০ জন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যাপ্টিস্ট ছিলো। ঐ সময়ে বাংলাদেশে সদস্য ছিলো ১২,৩৪০ জন।[২]
গারো ব্যাপ্টিস্ট কনভেনশনটি উত্তর-পূর্ব ভারতের ব্যাপ্টিস্ট গীর্জার কাউন্সিল বা সিবিসিএনইআই-এর সদস্য, যা উত্তর-পূর্ব ভারতের ব্যাপ্টিস্ট গীর্জার একটি সমন্বিত সংগঠন, যার অন্যান্য সহোদর ব্যাপ্টিস্ট সমিতির মধ্যে নাগাল্যান্ড ব্যাপ্টিস্ট চার্চ কাউন্সিল, কারবি-অ্যাংলং ব্যাপটিস্ট কনভেনশন এবং অরুণাচল ব্যাপটিস্ট চার্চ কাউন্সিল অন্যতম।
বাংলাদেশে অবস্থিত অন্যান্য ব্যাপ্টিস্ট কনভেনশনগুলো হলো বাংলাদেশ ব্যাপটিস্ট চার্চ সংঘ (সদস্য ১৫,০০০) এবং বাংলাদেশ ব্যাপটিস্ট ফেলোশিপ। ময়মনসিংহের বিরিশিড়িতে অবস্থিত জেএনএনবি স্মৃতি ব্যাপটিস্ট প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট রয়েছে যা জেবিসি কর্তৃক পরিচালিত হয়।[৩]
তথ্যসূত্র
↑"Archived copy"। ২০১২-০৬-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৫-০৮। BWA Statistics