আসাদ ভালা
|
পূর্ণ নাম | আসাদুল্লাহ ভালা |
---|
জন্ম | (1987-08-05) ৫ আগস্ট ১৯৮৭ (বয়স ৩৭) পাপুয়া নিউগিনি |
---|
ব্যাটিংয়ের ধরন | বাম-হাতি |
---|
বোলিংয়ের ধরন | ডান হাতি অফ ব্রেক |
---|
|
জাতীয় দল | |
---|
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১০) | ৮ নভেম্বর ২০১৪ বনাম হংকং |
---|
শেষ ওডিআই | ৫ এপ্রিল ২০২৩ বনাম কানাডা |
---|
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ৯) | ১৫ জুলাই ২০১৫ বনাম আয়ারল্যান্ড |
---|
শেষ টি২০আই | ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ বনাম হংকং |
---|
|
---|
|
প্রতিযোগিতা |
ওডিআই |
টি২০আই |
এফসি |
লিএ |
---|
ম্যাচ সংখ্যা |
৬৬ |
৪৩ |
৭ |
৪৮ |
রানের সংখ্যা |
২,০০৩ |
৮৩৯ |
৭০০ |
১,২৩১ |
ব্যাটিং গড় |
৩০.৮১ |
২৩.৯৭ |
৬৩.৬৩ |
২৭.৩৫ |
১০০/৫০ |
১/১২ |
০/৬ |
৩/৩ |
১/৭ |
সর্বোচ্চ রান |
১০৪ |
৯৩* |
১৪৪* |
১০৫* |
বল করেছে |
২৩,৬৮ |
৩৮৯ |
৩৪১ |
৯০০ |
উইকেট |
৫৫ |
২৭ |
৫ |
২৬ |
বোলিং গড় |
২৮.৭০ |
১৫.৮১ |
৩৩.২০ |
২৩.২৩ |
ইনিংসে ৫ উইকেট |
০ |
০ |
০ |
০ |
ম্যাচে ১০ উইকেট |
n/a |
n/a |
০ |
n/a |
সেরা বোলিং |
৩/১৫ |
৩/৭ |
২/৮০ |
৩/২০ |
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং |
৩৪/– |
২৯/– |
৬/– |
২০/– | |
|
---|
|
আসাদ ভালা (জন্ম ৫ আগস্ট ১৯৮৭) একজন পাপুয়া নিউগিনির ক্রিকেটার এবং জাতীয় দলের অধিনায়ক।[১][২] বাঁহাতি ব্যাটসম্যান এবং অফ স্পিন বোলার হিসাবে, ২০০৫ সাল থেকে তিনি পাপুয়া নিউ গিনি জাতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে খেলেছেন। [৩]
প্রারম্ভিক জীবন
তিনি ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে পাপুয়া নিউ গিনিতে জন্মগ্রহণ করেন।[৩] ভালা প্রথম পাপুয়া নিউ গিনির হয়ে অনূর্ধ্ব -১৯ পর্যায়ে আত্মপ্রকাশ করেন এবং ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত আই সিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে তিনি খেলেছিলেন এবং [৪] ২০০৫ সালে আয়ারল্যান্ডে আইসিসি ট্রফিতে সিনিয়র দলের হয়ে তিনি অভিষেক করেছিলেন, যেখানে তিনি তার সাতটি লিস্ট এ ম্যাচ খেলেছিলেন।[৫]
আসাদ দক্ষিণ আফ্রিকার বেনোনির উইলোমুর পার্কে পূর্ব এশিয়া–প্যাসিফিক অনূর্ধ্ব–১৯ চ্যাম্পিয়ানশিপে খেলে সে বছরের শেষের দিকে তিনি অনূর্ধ্ব-১৯ স্তরে ফিরে আসেন। ২০০৬ সালে তিনি অস্ট্রেলীয় ন্যাশনাল কান্ট্রি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ানশিপে একটি সম্মিলিত পূর্ব এশিয়া প্যাসিফিক দলের হয়ে খেলেন এবং ২০০৭ ও ২০০৮ সালে তিনি পুনরায় এখানে খেলেছিলেন।[৬]
২০০৭ সালে, আসাদ ডারউইনে বিশ্ব ক্রিকেট লিগের তৃতীয় বিভাগে খেলেন এবং ২০০৭ দক্ষিণ প্যাসিফিক গেমসে তিনি তার দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন, যেখানে তিনি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন।[৭]
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার
তিনি পাপুয়া নিউগিনির হয়ে ২০১৪ সালের ৮ নভেম্বর অস্ট্রেলিয়ায় হংকংয়ের বিপক্ষে একদিনপর ক্রিকেটে পা রাখেন।[৮] পাপুয়া নিউ গিনির হয়ে ২০১৫ সালের ১৫ জুলাই আয়ারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ২০১৫ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্বের মধ্য দিয়ে তিনি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক করেন।[৯]
আগস্ট ২০১৮, ২০১৮-১৯ আইসিসি টি২০ বিশ্বকাপ পূর্ব এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বাছাইপর্বে পাপুয়া নিউ গিনির এ গ্রুপের খেলার জন্য অধিনায়ক নির্বাচিত হন। [১০] তিনি উক্ত প্রতিযোগিতায় ছয় ম্যাচে ২৯৪ রান নিয়ে সেরা রান সংগ্রহকারী হন।[১১] ২০১৯ এর মার্চে, একই প্রতিযোগিতার আঞ্চলিক ফাইনালের জন্য পাপুয়া নিউ গিনি দলের অধিনায়ক নিযুক্ত হন।[১২] পরের মাসে নামিবিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০১৯ আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লীগ দ্বিতীয় বিভাগ প্রতিযোগিতার জন্য দলের অধিনায়ক হিসাবে মনোনীত হন।[১৩][১৪]
২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে, ২০১৯ যুক্তরাষ্ট্র ত্রি-দেশীয় সিরিজ প্রতিযোগিতার জন্য পাপুয়া নিউগিনি জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মনোনীত করে স্কোয়াড ঘোষণা করা হয়।[১৫]
২০২০ সালের নভেম্বরে, আসাদকে আইসিসি মেনস অ্যাসোসিয়েট ক্রিকেটার অফ দ্য ডিকেড পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়।[১৬] ২০২১ সালের আগস্টে আসাদকে ২০২১ আই সিসি টি২০ বিশ্বকাপের জন্য পাপুয়া নিউ গিনির স্কোয়াডের অধিনায়ক হিসাবে মনোনীত করা হয়েছিল।[১৭]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ