আলতাফ হোসেন (জন্ম: ২৭ অক্টোবর, ১৯৪৯) একজন বাংলাদেশী কবি। তিনি ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কারে ভূষিত হন।[ ১] [ ২]
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
১৯৪৯ সালের ২৭ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস কিশোরগঞ্জের হোমাইপুরে। বাবার চাকরিসূত্রে তার শৈশব-কৈশোর কেটেছে পাটনা, চাটগাঁ, করাচি ও ঢাকায়। ১৯৬৪ থেকে ঢাকায় বসবাস করছেন । তিনি অনার্স ও এম এ করেছেন বাংলায়।
সাহিত্য কর্ম
কবিতা:[ ৩]
সজল ভৈরবী (১৯৭২)
লাজুক অক্টোপাস (১৯৭৭)
ভূমধ্যসাগরে অন্ধ ঘূর্ণি যা বলুক (১৯৮৭)
সঙ্গে নিয়ে চলে যাই পাহাড়চূড়োয় (১৯৯৪)
বলি যে তারানা হচ্ছে (২০০০)
তারপর হঠাৎ একদিন মৌমাছি (২০০২)
পাখি বলে (২০০৮)
কী ফুল ঝরিল বিপুল অন্ধকারে (নির্বাচিত) (২০০৮)
ডন জুয়ানের হাজার নারীকে ভাবো (২০১২)
প্রবন্ধ, কথকতা :
ছেঁড়া ছেঁড়া মেঘ ও চামেলি (২০০৯),
যুবক রবি অন্য রবি ছিন্নপত্রে (২০০৯)।
উপন্যাস :
এরপর কোন্ গল্পটা বলবে জানি (২০০৯)
পুরস্কার ও সম্মননা
আলাওল সাহিত্য পুরস্কার (২০০০)
প্রথম আলো বর্ষসেরা সৃজনশীল গ্রন্থ (২০০৮)
খালেকদাদ চৌধুরী সাহিত্য (১৪১৬-১৭)
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (২০১৫)
তথ্যসূত্র
১৯৭৫-১৯৯০ ১৯৯১-২০১০ ২০১১-বর্তমান
২০০৪-২০১০ ২০১১-২০২০
সনৎকুমার সাহা কর্তৃক কবিতা-অকবিতা রবীন্দ্রনাথ (২০১১)
ওয়াসি আহমেদ কর্তৃক কালাশনিকভের গোলাপ (২০১২)
পারভেজ হোসেন কর্তৃক ডুবোচর (২০১৩)
রায়হান রাইন কর্তৃক আগুন ও ছায়া (২০১৪)
ইমতিয়ার শামীম কর্তৃক শীতের জ্যোৎস্নাজ্বলা বৃষ্টিরাতে (২০১৫)
ফয়জুল ইসলাম কর্তৃক খোয়াজ খিজিরের সিন্দুক (২০১৬)
মোহাম্মদ রফিক কর্তৃক মানব পদাবলি (২০১৭)
মাসুদ খান কর্তৃক প্রসন্ন দ্বীপদেশ ও সুমন রহমান কর্তৃক নিরপরাধ ঘুম (২০১৮)
শাহাদুজ্জামান কর্তৃক মামলার সাক্ষী ময়না পাখি (২০১৯)