বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুল মালেক |
---|
|
|
কাজের মেয়াদ জানুয়ারি ২০১৪ – ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ |
পূর্বসূরী | মোঃ আব্দুল জলিল |
---|
উত্তরসূরী | নিজাম উদ্দিন জলিল |
---|
|
|
জন্ম | (1947-01-15) জানুয়ারি ১৫, ১৯৪৭ (বয়স ৭৭) নওগাঁ, বাংলাদেশ |
---|
মৃত্যু | ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল |
---|
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
---|
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
---|
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
---|
দাম্পত্য সঙ্গী | শাহনাজ মালেক |
---|
সন্তান | ২ |
---|
বাসস্থান | সমবায় ব্যারাক, নওগাঁ |
---|
শিক্ষা | স্নাতক (বি.এস.সি) |
---|
পেশা | ব্যবসা |
---|
দফতর | সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, নওগাঁ জেলা শাখা |
---|
মো: আব্দুল মালেক (১৫ জানুয়ারি ১৯৪৭) বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং নওগাঁ-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। তিনি মে ২০১৩ সালে উপ-নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে প্রথমবার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন[১] এবং ২০১৪ সালে দ্বিতীয় বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। [২] বর্তমানে তিনি নওগাঁ জেলা আওয়ামীলীগ এর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
মো: আব্দুল মালেকের পৈতৃক বাড়ি নওগাঁও জেলার সদর উপজেলার উকিলপাড়া গ্রামে। তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
কর্মজীবন
পেশায় ব্যবসায়ী মো: আব্দুল মালেক রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয় ভাবে যুক্ত আছেন। তিনি দ্বিতীয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
রাজনৈতিক জীবন
১৯৬২ সালে ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্য, ১৯৬৬ সালে রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত নওগাঁ জেলা(তৎকালীন মহকুমা) ছাত্রলীগের সভাপতি এর দায়িত্ব পালন করেন।
উল্লেখ্য যে, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে হত্যার পর রাজনৈতিক কারণে কারাগারে আটক হন।
১৯৭৭ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত নওগাঁ জেলা যুবলীগের সভাপতি। এসময় তিনি ২ বার নওগাঁ সদরের চন্ডিপুর ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন ।[৩] পরবর্তিতে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগ এর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
ওয়ান ইলেভেনের সময়ও উনার বিরুদ্ধে কোন মামলা বা দুর্নীতির অভিযোগ ছিলো না। এই সময়ও উনি দলের পক্ষে অনেক শক্ত ভুমিকা পালন করেন। এই সময় উনি নওগাঁর সকল মুক্তিযোদ্ধাদের সুসংগঠিত করার উদ্দেশ্যে "মুক্তিযোদ্ধা ৭১" নামে একটি সংগঠন খোলেন যার সভাপতি তিনি।
তিনি ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৩ এর এপ্রিল পর্যন্ত উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন, শুধু তাই নয় সকল ভোট কেন্দ্রেই বিজয়ী ছিলেন যা ছিল সাধারণ মানুষের প্রতি অনবদ্য আস্থার এক নিদর্শন।
২০১৩ সালে তৎকালীন সাংসদ আব্দুল জলিল মারা যাবার পর ঐ আসনে সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হন। ৯ম জাতীয় সংসদের যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য[৪] এবং ১০ম জাতীয় সংসদের খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এর দায়িত্ব পালন করেন।[৫]
দীর্ঘ প্রায় ২৩ বছর নওগাঁ জেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের পর ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে নওগাঁ জেলা আওয়ামীলীগ এর সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন।[৬] ৩১ মার্চ, ২০২২ এ অনুষ্ঠিত নওগাঁ জেলা আওয়ামীলীগ এর সম্মেলনে পুনরায় সভাপতি নির্বাচিত হন। [৭]
তথ্যসূত্র
বহি:সংযোগ