আইচাতো ওসমান ইস্যাকা |
---|
|
জাতীয়তা | নাইজেরিয়ান |
---|
পেশা | সামরিক হাসপাতালে সমাজকর্মের উপ-পরিচালক, নাইজার |
---|
সম্মাননা | জাতিসংঘের মিলিটারি জেন্ডার অ্যাডভোকেট অব দ্য ইয়ার পুরস্কার (২০১৬)
আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার (২০১৭) |
---|
মেজর আইচাতো ওসমান ইস্যাকা, নিয়ামে সামরিক হাসপাতালে সমাজকর্মের উপ-পরিচালক,যিনি প্রথম নাইজার সামরিক নারীদের মধ্যে একজন নারী। ২০১৬ সালে তিনি জাতিসংঘের মিলিটারি জেন্ডার অ্যাডভোকেট অব দ্য ইয়ার পুরস্কার লাভ করেন তার চাকরি সেবা প্রদানের জন্য বিশেষ করে- গও,মালি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীর সাথে,জাতিসংঘের মাল্টিডাইমেনশিয়াল ইন্টিগ্রেটেড স্টেবিলাইজেশন মিশন ইন মালি সাথে উল্লেখ্য ২০১৪-২০১৫ সালের সেবার জন্য পুরস্কার পান। তিনি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বিশ্লেষণ ১৩২৫ (২০০০) অনুসারে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং শান্তিচুক্তির প্রচেষ্টায় লিঙ্গভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গি সংহত করার জন্য বেসামরিক-সামরিক সহযোগিতা কক্ষের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ইস্যাকা অন্যান্য সকল পুরুষ সহকর্মীদের সাথেও ছিলেন, তাদের নারীদের ও শিশুদের জন্য বিষয়টি আরও সহজতম করে তুলেন। তিনি এই পুরস্কারের প্রথম প্রাপক ছিলেন।[১][২][৩]
২৯ মার্চ ২০১৭ তারিখে, ইস্যাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার লাভ করেন।[৪][৫][৬]
তথ্যসূত্র
- ↑ "UN Military Gender Advocate of the Year Award"। United Nations Peacekeeping। ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৪, ২০১৭।
- ↑ "Une capitaine nigérienne ayant servi au sein de la MINUSMA récompensée par l'ONU"। Centre d'actualités de l'ONU। সেপ্টেম্বর ৭, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১২, ২০১৭।
- ↑ "MINUSMA : Capitaine Aichatou Ousmane Issaka, une nigérienne récompensée !"। Niger Inter। সেপ্টেম্বর ৮, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১২, ২০১৭।
- ↑ "Biographies of the Finalists for the 2017 International Women of Courage Awards"। U.S. Department of State। ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১২, ২০১৭।
- ↑ "2017 International Women of Courage Award"। U.S. Department of State। ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১২, ২০১৭।
- ↑ "Le Commandant Aichatou Issaka Ousmane, lauréate du Prix du Courage Féminin au titre de l'année 2017 : Le porte-flambeau de la participation de la femme nigérienne à la restauration de la paix"। Le Sahel, Office National d'Edition et de Presse। ২০১৭। এপ্রিল ৬, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১২, ২০১৭।
|
---|
২০০৭ | |
---|
২০০৮ | |
---|
২০০৯ | |
---|
২০১০ | |
---|
২০১১ | |
---|
২০১২ | |
---|
২০১৩ | |
---|
২০১৪ | |
---|
২০১৫ | |
---|
২০১৬ | |
---|
২০১৭ | |
---|
২০১৮ | |
---|
২০১৯ | |
---|
২০২০ | |
---|
২০২১ | |
---|
২০২২ | |
---|