মন্দিরময় পুরনো শহর ‘তীর্থরাজ’ অমরকন্টক। সেখানে ভারতের দুই উল্লেখযোগ্য পর্বত বিন্ধ্য এবং সাতপুরা মিলিত হয়েছে মৈকাল পর্বতের সঙ্গে। নর্মদা এবং শোন নদীর উত্পত্তিস্থলও এই অমরকন্টক।[২]
নর্মদার উত্সস্থলে ‘নর্মদা উদ্গম’কে ঘিরে রয়েছে একটি বিশাল কুণ্ড, তার পাশে নতুন এক মন্দির। বিশাল রাজকীয় প্রবেশদ্বার সেই মন্দিরের। নর্মদার উত্সমুখ জলের প্রায় ১২ ফুট নিচে, যেখানে নর্মদেশ্বর রয়েছেন। মহাদেবের স্বেদগ্রন্থী থেকে সৃষ্ট এই নর্মদা। বছরে দু’এক বার কুণ্ডের পিছন-দরজা খুলে জল ছেঁচে ফেলার পর ফের কুণ্ড ভর্তি করে দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেই সময় নর্মদেশ্বরের মন্দিরে প্রবেশ করা যায়।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের জনগণনা অনুসারে অমরকণ্টক শহরের জনসংখ্যা হল ৭০৭৪ জন।[৩] এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৬৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে অমরকণ্টকের সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ১৩% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
তথ্যসূত্র
↑"Amarkantak"। Falling Rain Genomics, Inc। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৬, ২০০৭।
↑"ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি"। Archived from the original on ১৬ জুন ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৬, ২০০৭।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: আসল-ইউআরএলের অবস্থা অজানা (link)