সেঁত-এতিয়েন |
পূর্ণ নাম | আসোসিয়েসিওঁ স্পোর্তিভ দ সেঁত-এতিয়েন লোয়ার |
---|
ডাকনাম | লে ভের (সবুজ) সাঁতে (সাধু) |
---|
সংক্ষিপ্ত নাম | এএসএসই |
---|
প্রতিষ্ঠিত | ১৯১৯; ১০৬ বছর আগে (1919) |
---|
মাঠ | স্তাদ জুফয়-গিশার[১] |
---|
ধারণক্ষমতা | ৪১,৯৬৫ |
---|
মালিক | সেস ফুট (৪৪%) ফ্রান্স ক্রসোঁস ফুট (৪৪%) আসোসিয়েসিওঁ এএসএসই (১২%) |
---|
সভাপতি | বের্নার কাইয়াৎজো (তদারকী বোর্ড) |
---|
প্রধান কোচ | ক্লদ পুয়েল |
---|
লিগ | লীগ ১ |
---|
২০১৯–২০ | ১৭তম |
---|
ওয়েবসাইট | ক্লাব ওয়েবসাইট |
---|
|
|
|
বর্তমান মৌসুম |
আসোসিয়েসিওঁ স্পোর্তিভ দ সেঁত-এতিয়েন লোয়ার (ফরাসি উচ্চারণ: [asɔsjɑsjɔ̃ spɔʁtiv də sɛ̃t‿etjɛn lwaʁ]; সাধারণত এএস সেঁত-এতিয়েন, এএসএসই (ফরাসি উচ্চারণ: [a.ɛs.ɛs.ø]) অথবা শুধুমাত্র সেঁত-এতিয়েন নামে পরিচিত) হচ্ছে ওভেরোনিয়-রন-আল্পসের সেঁত-এতিয়েন ভিত্তিক একটি ফরাসি পেশাদার ফুটবল ক্লাব।[২] এই ক্লাবটি বর্তমানে ফ্রান্সের শীর্ষ স্তরের ফুটবল লীগ লীগ ১-এ খেলে। এই ক্লাবটি ১৯১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এএস সেঁত-এতিয়েন তাদের সকল হোম ম্যাচ সেঁত-এতিয়েনের স্তাদ জুফয়-গিশারে খেলে থাকে; যার ধারণক্ষমতা হচ্ছে ৪১,৯৬৫। বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন ক্লদ পুয়েল এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন বের্নার কাইয়াৎজো। ফরাসি রক্ষণভাগের খেলোয়াড় মাতিও দেবুশি এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।
সেঁত-এতিয়েন তাদের হোম ম্যাচের পোশাকের রঙ সবুজের জন্য লে ভের নামেও পরিচিত। সেঁত-এতিয়েন রেকর্ড ১০বার লীগ ১-এর শিরোপা জয়লাভ করেছে; এর পাশাপাশি ক্লাবটি ৬টি কুপ দে ফ্রান্স, ১টি কুপ দে লা লীগ এবং ৫টি ট্রফি দে চ্যাম্পিয়নসের শিরোপা জয়লাভ করেছে। সেঁত-এতিয়েন ৩টি লীগ ২-এর শিরোপা জয়লাভ করেছে। এই ক্লাবটি ১৯৬০ এবং ১৯৭০-এর দশকে সর্বাধিক সাফল্য অর্জন করেছিল, উক্ত সময়ে ক্লাবটির পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন জঁ স্নেলা, আলবার বেতো এবং রবার্ট হারবিনের মতো ব্যক্তিত্ব।
এই ক্লাবটির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছে তাদের কাছাকাছি শহরের অন্য আরেক ক্লাব ওলাঁপিক লিয়োনে, যাদের সাথে তাদের ম্যাচটি ডার্বি-রন-আল্পস নামে পরিচিত। ২০০৯ সালে, এটি ক্লাবটি তাদের একটি মহিলা বিভাগ উদ্বোধন করেছিল।
অর্জন
ঘরোয়া
- চ্যাম্পিয়ন (১০): ১৯৫৬–৫৭, ১৯৬৩–৬৪, ১৯৬৬–৬৭, ১৯৬৭–৬৮, ১৯৬৮–৬৯, ১৯৬৯–৭০, ১৯৭৩–৭৪, ১৯৭৪–৭৫, ১৯৭৫–৭৬, ১৯৮০–৮১
- চ্যাম্পিয়ন (৩): ১৯৬২–৬৩, ১৯৯৮–৯৯, ২০০৩–০৪
- চ্যাম্পিয়ন (৬): ১৯৬১–৬২, ১৯৬৭–৬৮, ১৯৬৯–৭০, ১৯৭৩–৭৪, ১৯৭৪–৭৫, ১৯৭৬–৭৭
- চ্যাম্পিয়ন (১): ২০১২–১৩
- চ্যাম্পিয়ন (৫): ১৯৫৭, ১৯৬২, ১৯৬৭, ১৯৬৮, ১৯৬৯
- চ্যাম্পিয়ন (২): ১৯৫৫, ১৯৫৮
আন্তর্জাতিক
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ