PROFILBARU.COM

শেখা আহমেদ আল মাহমুদ ২০০৩ সালে কাতার মন্ত্রিসভায় প্রথম নারী সদস্য নিযুক্ত হন এবং ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি কাতারের শিক্ষা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বপালন করেন।

প্রারম্ভের জীবন

আল মাহমুদ আহমাদ বিন আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ এর কন্যা।^[১] তিনি আরবি সাহিত্যে ব্যাচেলর অব আর্টস ডিগ্রি অর্জন করেন।^[২]

কর্মজীবন

তার কর্মজীবন শুরু হয় ১৯৭০ সালে যখন তিনি স্কুল শিক্ষক হন। শিক্ষার পাশাপাশি, প্রাথমিক শিক্ষা পদ্ধতি পুনর্বিবেচনা করার জন্য আল-মাহমুদ একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করেছেন।^[৩]^[৪] ১৯৯৬-এ, তিনি কাতারের প্রথম নারী উপ-সহকারী মন্ত্রী হয়েছিলেন।^[৫] তিনি সংস্কৃতি, চাষ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব নিযুক্ত হন।^[৬] ২০০৩ সালের মে মাস পর্যন্ত তিনি এই পদে আসীন ছিলেন, যখন কাতারের আমির শেখ হামাদ বিন খলিফা আল থানি তাকে শিক্ষা মন্ত্রী বানিয়েছিলেন;^[৪] তিনি ছিলেন কাতারের প্রথম নারী মন্ত্রী এবং পুরো আরব উপসাগরীয় এলাকায় দ্বিতীয়।^[২]

মে ২০০৬-এ আল-মাহমুদকে কাতারের সুপ্রিম শিক্ষা কাউন্সিলের মহাসচিব বানানো হয়েছিল।^[৭] ২০০৯ সালে, সাদ বিন ইব্রাহিম আল-মাহমুদ শিক্ষা মন্ত্রী হিসেবে তার পদে আসীন হন।^[১]

ব্যক্তিগত জীবন

আল-মাহমুদের দুই মেয়ে এবং দুই পুত্র আছে।^[৪]

মৃত্যু

শেখা আহমেদ আল মাহমুদ ২০২০ সালের ২৯ জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন।^[৮]

তথ্যসূত্র

↑ ^ক ^খ Gulbrandsen, Anders (২৭ এপ্রিল ২০১০)। Bridging the Gulf: Qatari Business Diplomacy and Conflict Mediation (পিডিএফ) (MA)। Georgetown University। পৃষ্ঠা 23। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭।
↑ ^ক ^খ Gulf Research Centre (১৬ মে ২০০৩)। "Profile: Rare honour for Gulf woman"। Gulf News। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭।
↑ "Qatar: Sheikha Ahmed Al Mahmoud"। UNESCO। ১২ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭।
↑ ^ক ^খ ^গ Al Baik, Duraid (৭ মে ২০০৩)। "Al Mahmoud is Qatar's first woman minister"। Gulf News। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭।
↑ Başkan, Birol (২০১৬)। Turkey and Qatar in the Tangled Geopolitics of the Middle East। Palgrave Macmillan US। পৃষ্ঠা 45। আইএসবিএন 978-1-137-51771-5।
↑ Publitec Publications, সম্পাদক (২০০৭)। Who's Who in the Arab World 2007-2008। Walter de Gruyter। পৃষ্ঠা 518। আইএসবিএন 978-3-11-093004-7।
↑ Gonzalez, Gabriella (২০০৯)। Lessons from the Field: Developing and Implementing the Qatar Student Assessment System, 2002-2006। Rand Corporation। পৃষ্ঠা 4। আইএসবিএন 978-0-8330-4689-5।
↑ "Qatar's first female minister passes away"। The Peninsula। ৩০ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।

[Thesis-1] ক ^খ Gulbrandsen, Anders (২৭ এপ্রিল ২০১০)। Bridging the Gulf: Qatari Business Diplomacy and Conflict Mediation (পিডিএফ) (MA)। Georgetown University। পৃষ্ঠা 23। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭।

[GRC-2] ক ^খ Gulf Research Centre (১৬ মে ২০০৩)। "Profile: Rare honour for Gulf woman"। Gulf News। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭।

[UNESCO-3] "Qatar: Sheikha Ahmed Al Mahmoud"। UNESCO। ১২ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭।

[Gulf-4] ক ^খ ^গ Al Baik, Duraid (৭ মে ২০০৩)। "Al Mahmoud is Qatar's first woman minister"। Gulf News। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭।

[Başkan2016-5] Başkan, Birol (২০১৬)। Turkey and Qatar in the Tangled Geopolitics of the Middle East। Palgrave Macmillan US। পৃষ্ঠা 45। আইএসবিএন 978-1-137-51771-5।

[Publications2007-6] Publitec Publications, সম্পাদক (২০০৭)। Who's Who in the Arab World 2007-2008। Walter de Gruyter। পৃষ্ঠা 518। আইএসবিএন 978-3-11-093004-7।

[Gonzalez2009-7] Gonzalez, Gabriella (২০০৯)। Lessons from the Field: Developing and Implementing the Qatar Student Assessment System, 2002-2006। Rand Corporation। পৃষ্ঠা 4। আইএসবিএন 978-0-8330-4689-5।

[8] "Qatar's first female minister passes away"। The Peninsula। ৩০ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]