রফি উদ্দিন দেওবন্দি |
---|
|
|
|
জন্ম | ২৮ ডিসেম্বর ১৮৩৬
|
---|
মৃত্যু | ২২ জানুয়ারি ১৮৯০(1890-01-22) (বয়স ৫৩)
|
---|
ধর্ম | ইসলাম |
---|
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারত |
---|
পিতামাতা | ফরিদ উদ্দিন দেওবন্দি (বাবা) |
---|
সম্প্রদায় | মুফতি আজিজুর রহমান |
---|
উল্লেখযোগ্য কাজ | দারুল উলুম দেওবন্দ |
---|
রফি উদ্দিন দেওবন্দি (১৮৩৬-১৮৯০, উর্দু : رفیع الدین دیوبندی) ছিলেন দারুল উলুম দেওবন্দের দ্বিতীয় আচার্য এবং তার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। তিনি ইসলামের তৃতীয় খলিফা ওসমানের বংশধর, তাই তাঁকে রফি উদ্দিন উসমানী নামেও ডাকা হয়।[১][২][৩]
জীবনকাল
হযরত মাওলানা রফি উদ্দিন ১৮৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতের সাহারানপুর জেলার দেওবন্দে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মাওলানা ফরিদ উদ্দিন উসমানী দেওবন্দি। তিনি হযরত শাহ আবদুল গণি মুজাদ্দেদী সাহেবের অন্যতম খলিফা এবং মুত্তাকী ও পরহেজগার ব্যক্তি ছিলেন। অন্যান্যদের সাথে ১৮৬৬ সালে দারুল উলুম দেওবন্দ প্রতিষ্ঠা করেন। হাজী মুহাম্মদ আবেদ হজ্বে গেলে তিনি দুইবার দারুল উলূম দেওবন্দের অস্থায়ী আচার্য হিসাবে নিযুক্ত হন।[২] প্রথমবারের মতো ১২৮৪ হিজরিতে (১৮৬৭ ইং) এবং ১২৮৫ হিজরিতে (১৮৬৮ ইং)। তারপরে প্রায় তিন বছর পর তাকে স্থায়ী আচার্য করা হয়। ১৮৭১ইং থেকে ১৮৮৮ ইং পর্যন্ত প্রায় ১৯ বছর তিনি এই দায়িত্ব পালন করেন।[৪] তার সময়ে দারুল উলুম দেওবন্দের স্থাপনাগুলো নির্মাণ হয়। মাওলানা মুফতী আজিজুর রহমান (মৃত্যু: ১৯২৮) রফি উদ্দিনের কাছ থেকে খেলাফত গ্রহণ করেছিলেন। ১৮৮৮ সালে তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে মদীনায় চলে যান এবং দু'বছর পরে সেখানে তার মৃত্যু হয়। জান্নাতুল বাকিতে তাকে দাফন করা হয়।[১][৫]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র