প্রভামণ্ডল, যখন পুরো শরীরকে আবৃত করে, সাধারণত ডিম্বাকৃতি বা উপবৃত্তাকার আকারে দেখা যায়, কিন্তু মাঝে মাঝে বৃত্তাকার, ভেসিকা পিসিস বা কোয়াট্রেফয়েল হিসেবে চিত্রিত করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] যখন এটি শুধুমাত্র মাথার চারপাশে আলোকিত চাকতি হিসাবে দেখা যায়, এটিকে বিশেষভাবে বর্ণবলয় বা নিম্বাস বলা হয়, যখন নিম্বাস এবং অরিওলের সংমিশ্রণকে মহিমা বলা হয়। নিম্বাস ও প্রভামণ্ডলের মধ্যে কঠোর পার্থক্য সাধারণত বজায় রাখা হয় না, এবং পরবর্তী শব্দটি প্রায়শই সাধু, দেব-দূত বা ত্রিত্বের ব্যক্তিদের মাথার চারপাশে দীপ্তি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
এটি শিশু যিশুর শিল্পের নির্দিষ্ট মোটিফের সাথে বিভ্রান্ত করা উচিত নয় যা জন্মের দৃশ্যে আলোর উৎস হিসাবে উপস্থিত হয়। এই চিত্রগুলি সরাসরি সন্ত সুইডেনের ব্রিজেটের দর্শনের বিবরণ থেকে নেওয়া হয়েছে, যেখানে তিনি এটি দেখার বর্ণনা দিয়েছেন।[১]
তথ্যসূত্র
↑G Schiller, Iconography of Christian Art, Vol. I,1971 (English trans from German), Lund Humphries, London, pp. 76-78 & figs, আইএসবিএন০-৮৫৩৩১-২৭০-২
আরও পড়ুন
Timmers J.J.M. A Handbook of Romanesque Art New York London 1969 Icon Editions, Harper and Row
Gérard de Champéaux, Dom Sébastièn Sterckx o.s.b. Symboles, introduction à la nuit des temps 3, Paris 1966 ed. Zodiaque (printed: Cum Permissu Superiorum)