নকাল্পনিক রচনা বলতে এমন যেকোনও লিখিত বিষয়বস্তু বা নথিকে বোঝায়, যা আপাতদৃষ্টিতে বিশ্বস্ততার সাথে কোনও ঘটনা, স্থান, কাল বা পাত্র সম্পর্কে সঠিক ও বাস্তবিকভাবে সত্য তথ্য প্রদান করে।[১][২] নকাল্পনিক রচনার বিষয়বস্তু বস্তুনিষ্ঠ কিংবা ব্যক্তিনিষ্ঠ দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করা হতে পারে এবং কদাচিৎ গল্প বা কাহিনীর মতোও রচিত হতে পারে। নকাল্পনিক রচনাগুলি গদ্যসাহিত্যের একটি প্রধান শাখা বা শ্রেণী।[৩]
নকাল্পনিক রচনার বিপরীত শাখাটি হল কল্পকাহিনী বা কথাসাহিত্য, যেখানে স্থান, কাল ও পাত্র সম্পর্কে তথ্যগুলি আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে কাল্পনিক হয়ে থাকে।[২][৪]
নকাল্পনিক রচনাতে যেসব বর্ণনা থাকে, তা সম্পূর্ণ সঠিক বা সত্য হতে পারে বা না-ও হতে পারে। তবে নকাল্পনিক রচনার রচয়িতারা বিশ্বস্ততার সাথে সত্য ও সঠিক তথ্য লিখেছেন বলে দাবী করেন এবং পাঠকেরাও পড়ার সময় এ ব্যাপারটি মেনে নিয়েই পড়েন।
↑ কখAdrian Bullock; Chris Jennings; Nicola Timbrell (২০১৯), A Dictionary of Publishing, Oxford University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Culler, Jonathan (২০০০)। Literary Theory: A Very Short Introduction। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 31। Non-fictional discourse is usually embedded in a context that tells you how to take it: an instruction manual, a newspaper report, a letter from a charity. The context of fiction, though, explicitly leaves open the question of what the fiction is really about. Reference to the world is not so much a property of literary [i.e. fictional] works as a function they are given by interpretation.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Strategi Solo vs Squad di Free Fire: Cara Menang Mudah!