ক্রিস নেভিন
|
পূর্ণ নাম | ক্রিস্টোফার জন নেভিন |
---|
জন্ম | (1975-08-03) ৩ আগস্ট ১৯৭৫ (বয়স ৪৯) ডুনেডিন, ওতাগো |
---|
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি |
---|
বোলিংয়ের ধরন | - |
---|
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক |
---|
|
জাতীয় দল | |
---|
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১১৪) | ১ মার্চ ২০০০১ বনাম অস্ট্রেলিয়া |
---|
শেষ ওডিআই | ১৫ নভেম্বর ২০০৩ বনাম ভারত |
---|
ওডিআই শার্ট নং | 30 |
---|
|
---|
|
প্রতিযোগিতা |
ওডিআই |
এফসি |
এলএ |
টি২০ |
---|
ম্যাচ সংখ্যা |
৩৭ |
১১২ |
১৮৭ |
৩৭ |
রানের সংখ্যা |
৭৩২ |
৫,০৫৮ |
৪,৪৮১ |
৫০৪ |
ব্যাটিং গড় |
২০.৩৩ |
৩৪.৬৪ |
২৬.৮৩ |
১৯.৩৮ |
১০০/৫০ |
০/৪ |
৪/২৮ |
৫/২৪ |
০/১ |
সর্বোচ্চ রান |
৭৪ |
১৪৩* |
১৪৯ |
৮৭* |
বল করেছে |
- |
৬ |
১৮ |
- |
উইকেট |
- |
- |
- |
- |
বোলিং গড় |
- |
- |
- |
- |
ইনিংসে ৫ উইকেট |
- |
০ |
০ |
- |
ম্যাচে ১০ উইকেট |
- |
০ |
০ |
- |
সেরা বোলিং |
- |
- |
- |
- |
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং |
১৬/৩ |
৩০৪/৯ |
১৮৯/১৮ |
১৩/৭ | |
|
---|
|
ক্রিস্টোফার জন নেভিন (ইংরেজি: Chris Nevin; জন্ম: ৩ আগস্ট, ১৯৭৫) ডুনেডিনে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০ থেকে ২০০৩ সময়কালে নিউজিল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন। ঘরোয়া নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে ওয়েলিংটন দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে কার্যকরী ব্যাটিংশৈলী উপহার দিয়েছেন ক্রিস নেভিন।
ঘরোয়া ক্রিকেট
রাজ্যদলে তিনি তার পুরো খেলোয়াড়ী জীবন অতিবাহিত করেন। ওয়েলিংটন ফায়ারবার্ডসের সদস্যরূপে উইকেট-রক্ষক ও ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। একদিনে খেলায় সচরাচর ব্যাটিং উদ্বোধনে মাঠে নামতেন। সংক্ষিপ্তকালের জন্য হ্যাম্পশায়ার ক্রিকেট বোর্ড দলের পক্ষে ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি প্রতিযোগিতায় খেলেছেন। এরপর লিপহুক এন্ড রিপস্লি ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে ক্লাব ক্রিকেটে চারটে মৌসুম অতিবাহিত করেন ক্রিস নেভিন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩৭টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন ক্রিস নেভিন। ১ মার্চ, ২০০০ তারিখে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। তবে, নিউজিল্যান্ডের পক্ষে কোন টেস্টে অংশ নেয়ার সৌভাগ্য হয়নি তার।
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ তারিখে অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওডিআই সিরিজের ৬ষ্ঠ খেলায় দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন তিনি। একটি ক্যাচ নেয়ার পাশাপাশি ৯টি চারের মার সহযোগে ৯৪ বলে ৭৪ রান করে দলকে ৭ উইকেটের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।[১] ঐ খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেছিলেন।
ওডিআইয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ