নিপ্পন হোসো কিয়োকাই |
ধরন | রেডিও এবং টেলিভিশন সম্প্রচার |
---|
শিল্প | গণমাধ্যম |
---|
প্রতিষ্ঠাকাল | ২৯ নভেম্বর ১৯২৪ (1924-11-29) (টোকিও ব্রডকাস্টিং স্টেশন)
৬ আগস্ট ১৯২৬ (1926-08-06) (এনএইচকে)
১ জুন ১৯৫০ (1950-06-01) (ব্রডকাস্টিং অ্যাক্টের বিধিবদ্ধ) |
---|
সদরদপ্তর | , |
---|
বাণিজ্য অঞ্চল | বিশ্বব্যাপী |
---|
প্রধান ব্যক্তি | তেরুনোবু মাএদা (প্রেসিডেন্ট) সাতোরু মাসাগাকি (এক্জেকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট) |
---|
মালিক | জাপানি সরকার |
---|
কর্মীসংখ্যা | ১০,৩৩৩ (২০১৯) |
---|
ওয়েবসাইট | www.nhk.or.jp |
---|
এনএইচকে, যেটার পুরো নাম নিপ্পন হোসো কিয়োকাই, হচ্ছে জাপানের রাষ্ট্রীয় মিডিয়া সংস্থা। এটি একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, যেটার উদ্বোধন হয় ১৯২৪ সালে টোকিও ব্রডকাস্টিং স্টেশনের নামে। পরের সালে এটি রেডিওতে সম্প্রচার শুরু করে।
১৯২৬ সালে টোকিও ব্রডকাস্টিং স্টেশন আর দুটি অন্যান্য রেডিও স্টেশন, যেগুলো ওসাকা আর নাগোইয়ায়, যুক্ত হয় আর নিপ্পন হোসো কিয়োকাই এর উদ্বোধন হয়। ১৯৫০ সালে জাপানের সরকার ব্রডকাস্টিং অ্যাক্ট বিধিবদ্ধ করার পর এনএইচকে কে স্বাধীন কর্পোরেশনের পরিবর্তন করা হয়, এবং এটি টেলিভিশনে সম্প্রচার শুরু করে। ১৯৬০ সালে এনএইচকে রঙিন টেলিভিশন সম্প্রচার উদ্বোধন করে।
এনএইচকে জাপানের দুটো টেরেস্ট্রিয়াল টেলিভিশন চ্যানেল চালায়, যাগুলোর নাম এনএইচকে জেনেরাল টিভি এবং এনএইচকে এডুকেশনাল টিভি। এর সাথে চারটি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল এর মধ্যে দুটি আল্ট্রা এইচডি টেলিভিশন চ্যানেল, এনএইচকে বিএস ১, এনএইচকে বিএস প্রিমিয়াম, এনএইচকে বিএস ৪কে, এবং এনএইচকে বিএস ৮কে, আর তিনটি রেডিও সংস্থা চালায়। এনএইচকে এনএইচকে ওয়ার্ল্ড-জাপানের মাধ্যমে আন্তর্জাতিকভাবে সম্প্রচার করে। ১৯৬১ সালের ৩ এপ্রিলে এনএইচকের রেডিও জাপান বাংলা ভাষায় সম্প্রচার শুরু করে।[১]
তথ্যসূত্র