শহরের অনেক মসজিদের মধ্যে মসজিদটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ। অবস্থানঃ ৩৮°৪৫′১৮″ উত্তর৩০°৩১′৪৬″ পূর্ব / ৩৮.৭৫৫০০° উত্তর ৩০.৫২৯৪৪° পূর্ব / 38.75500; 30.52944। ১২৭২ সালে হাসান নুসরেতউদ্দিন মসজিদটি নির্মাণ করেন। [২] মসজিদটির স্থপতি আমির হ্যাক বে। এটি সেলজুক আমলের আনাতোলিয়ান কাঠের মসজিদ স্থাপত্যের উদাহরণ। নয়টি বীমবিশিষ্ট কাঠের ছাদটি ৪০ টি সুগঠিত লোহার ফলকবিশিষ্টে কাঠের কলামগুলির উপর ভারবহনে নির্মিত। [৩] মাঝের বীমটি অন্যদের চেয়ে কিছুটা প্রশস্ত, অধিকিন্তু কিছুটা উঁচু।[১] পাথরের কুলুঙ্গির চারপাশে কোরানের কিছু আয়াত লেখা আছে। নির্মাণের সময়কাল সেখানে উল্লেখ রয়েছে। পূর্বের দরজাতেই পাওয়া যায় একটি শিলালিপি থেকে জানা যায় ১৩৪৪ সালে মইনউদ্দিন আমির আবদুল্লাহ বে কর্তৃক প্রথম পুনর্নির্মাণ করা হয়। [৪] সমতল ছাদ সহ ভবনটি মূল আকৃতিতে সংরক্ষণ করা হয়েছিল, তবে সাম্প্রতিক পুনর্নির্মাণের সময় অন্য ছাদ যুক্ত করা হয়। মিনারটি সেলজুক সময়ের এক বিলুপ্তপ্রায় হীরকাকার বিষমশ্রেণীর চতুর্ভুজ আকৃতির ইট দিয়ে গঠিত।
[১]
↑"Afyonkarahisar Ulu Camii"(পিডিএফ) (তুর্কি ভাষায়)। Atatürk Kültür Merkezi। জুলাই ১৮, ২০১৭ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৬, ২০১৯।